মঙ্গলবার , ১১ নভেম্বর ২০২৫ | ৩০শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. সর্বশেষ
  2. বাংলাদেশ
  3. দেশজুড়ে
  4. অর্থনীতি
  5. আন্তর্জাতিক
  6. খেলাধুলা
  7. চাকরি
  8. ভিডিও
  9. বিনোদন
  10. ফিচার
  11. অন্যান্য
  12. রাজনীতি
  13. বিভাগ
  14. শিক্ষা
  15. স্বাস্থ্য

কেমন হলো বিএনপির মনোনয়ন

প্রতিবেদক
nayem.najat@gmail.com
নভেম্বর ১১, ২০২৫ ১:২৯ অপরাহ্ণ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি এমন দল যার জন্মই হয়েছে দেশের বিশেষ ক্রান্তিকালে একটি নির্দিষ্ট আদর্শের ভিত্তিতে। তা হলো শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’। এই আদর্শ জাতীয় স্বাধীনতা, ধর্মীয় মূল্যবোধ, অর্থনৈতিক আত্মনির্ভরতা এবং বহুদলীয় গণতন্ত্রের সমন্বিত রূপ। কিন্তু সময়ের পরিক্রমায়, সেই আদর্শ এখনও বিএনপির নীতি, কর্মপন্থা ও প্রার্থী মনোনয়নে প্রতিফলিত হচ্ছে কি? জনমনে এমন প্রশ্নের উদয় হলেও মোটা দাগে বলা যায় নমিনেশন ইনক্লুসিভ হয়েছে।

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বিএনপির মনোনয়ন তালিকা ও রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট। জিয়ার আদর্শের মূলনীতিই এখনও প্রণিধানযোগ্য।

জিয়াউর রহমানের রাজনীতি মূলত রাষ্ট্র, জাতি ও ধর্মের মিশ্র ধারণার উপর প্রতিষ্ঠিত। তিনি “বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ” ধারণাটি প্রচলন করেন। এর মূল স্তম্ভ চারটি: ১. জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা রক্ষা। ২. ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি সম্মান। ৩. বহুদলীয় গণতন্ত্র ও রাজনৈতিক অংশগ্রহণ। ৪. অর্থনৈতিক আত্মনির্ভরতা ও বিকেন্দ্রীকরণ।

জিয়া বিশ্বাস করতেন, একটি জাতি তখনই শক্তিশালী হয় যখন তার জনগণ রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন, অর্থনৈতিকভাবে আত্মনির্ভর এবং সাংস্কৃতিকভাবে আত্মমর্যাদাশীল থাকে।

তার নীতিতে ‘আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ যেমন ছিলো, তেমনি ছিলো ধর্মীয় সহাবস্থান ও বহুত্ববাদও। তিনি সংবিধানে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ সংযোজন করেন, কিন্তু একই সঙ্গে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা করেননি। অর্থাৎ, ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি সম্মান রেখে তিনি একটি সহনশীল জাতীয়তাবাদের পথ বেছে নিয়েছিলেন।

বিএনপির আদর্শিক উত্তরাধিকার।

জিয়ার মৃত্যুর পর বিএনপি সেই আদর্শকেই দলীয় সংবিধানের মূল ভিত্তি হিশেবে গ্রহণ করে। দলীয় মূলনীতি তিনটি শব্দে সংক্ষিপ্ত করা যায়: জাতীয়তাবাদ, ইসলাম ও গণতন্ত্র।

বিএনপি বলে, ‘আমরা বিশ্বাস করি, বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদই আমাদের রাষ্ট্রের ঐক্যের ভিত্তি। ইসলামী মূল্যবোধ আমাদের নৈতিক শক্তি। আর গণতন্ত্র আমাদের জনগণের ক্ষমতার প্রতীক।’

তবে এই ঘোষণার সঙ্গে বাস্তব প্রয়োগ সবসময় মিলেছে কি না, সেটিই বিতর্কের কেন্দ্র। ২০২৬ সালের নির্বাচনে দলটি অংশগ্রহণের প্রস্তুতি নিলেও, তৃণমূল থেকে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব পর্যন্ত নানান প্রশ্ন উঠেছে। মনোনয়ন প্রক্রিয়া কি সত্যিই জিয়ার আদর্শের প্রতিফলন, নাকি এটি রাজনৈতিক বাস্তবতার কাছে পরাজিত?

১৩তম নির্বাচনের মনোনয়ন চিত্র

২০২৫ সালের ৩ নভেম্বরে বিএনপি ২৩৭টি আসনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা ঘোষণা করে। আপোষহীন দেশনেত্রী চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া মনোনীত হন তিনটি আসনে: ফেনী-১, দিনাজপুর-৩ ও বগুড়া-৭।

নারী প্রার্থী সংখ্যা মাত্র ১৭ জন, যা মোট আসনের তুলনায় ৭% এর কম। সংখ্যালঘু প্রার্থী মাত্র ৪ জন।

৫০ বছর বয়স ও এর মধ্যে প্রার্থী প্রায় ১২-১৫% মতো। এই পরিসংখ্যান বিএনপির নির্বাচনী প্রস্তুতির একটি চিত্র দেয়। দলটি একদিকে পুরনো অভিজ্ঞ নেতৃত্ব ধরে রেখেছে, অন্যদিকে কিছু নতুন মুখকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। তবে প্রতিনিধিত্বের বৈচিত্র্য, বিশেষ করে নারী ও সংখ্যালঘু অংশগ্রহণ এখনও সীমিত। বিএনপি দাবি করছে, এই মনোনয়ন প্রক্রিয়া ‘দলীয় পরামর্শ, তৃণমূল জরিপ ও জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে।’ কিন্তু দলের ভেতর থেকেই কিছু অসন্তোষ শোনা যাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংঘর্ষ – সংঘাত চলছে।কয়েকজন সিনিয়র নেতা (সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, রুহুল কবির রিজভী, শামসুজ্জামান দুদু ড. আসাদুজ্জামান রিপন) বাদ পড়েছেন, যা দলীয় কর্মীদের একাংশে প্রশ্ন তুলেছে। মনোনয়নে কি আদর্শের চেয়ে রাজনীতি বেশি প্রাধান্য পেয়েছে? তাই এই মনোনয়নে দলীয় আদর্শের মিল-অমিল দুটিই লক্ষ্য করা যায়।

আদর্শ: মিল ও অমিল

মিল

১. বহুদলীয় গণতন্ত্রের চেতনা: বিএনপি আবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে, মাঠে নামছে, জনগণের ভোট চাচ্ছে। এটাই জিয়ার প্রচলিত ‘অংশগ্রহণমূলক রাজনীতি’র চেতনার বহিঃপ্রকাশ।

২. জাতীয় ঐক্যের বার্তা: বিএনপি মনোনয়নে বিভিন্ন অঞ্চল, পেশা ও শ্রেণির মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এর মধ্যে ব্যবসায়ী, শিক্ষক, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, তরুণ উদ্যোক্তা আছেন। এটি জিয়ার ‘জাতীয় ঐক্যের’ ভাবনারই ধারাবাহিকতা।

৩. ধর্মীয় মূল্যবোধে আস্থা: বিএনপির অনেক প্রার্থীর নির্বাচনী বক্তব্যে দেখা যায়, ‘নৈতিক সমাজ, ইসলামি মূল্যবোধ, ও মানবিক রাষ্ট্র গঠন।’ জিয়া যে নৈতিক রাজনীতির কথা বলেছিলেন, দলটি তার ভাষা অন্তত ব্যবহার করছে।

অমিল

১. প্রতিনিধিত্বে বৈচিত্র্যের অভাব: জিয়া বৈচিত্র্য ও অংশগ্রহণের কথা বলেছিলেন। কিন্তু নারী, সংখ্যালঘু ও তরুণ প্রার্থী সংখ্যা এখনও অত্যন্ত সীমিত। এতে ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’-এর বাস্তব রূপ দুর্বল হয়ে পড়েছে।

২. গোষ্ঠীগত প্রভাব: কিছু এলাকায় প্রার্থী নির্ধারণে পারিবারিক বা অর্থনৈতিক প্রভাব বেশি দেখা গেছে। স্থানীয়ভাবে ‘গডফাদার রাজনীতি’র অভিযোগ-ও উঠেছে, যা জিয়ার আদর্শের পরিপন্থী।

৩. নেতৃত্বকেন্দ্রিকতা: জিয়ার রাজনীতি ছিলো নেতৃত্ব বিকেন্দ্রিক করার ওপর জোরদার; কিন্তু বর্তমান বিএনপিতে সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়া ক্রমশ কেন্দ্রীভূত হচ্ছে। মনোনয়ন তালিকায় তৃণমূলের মতামতের প্রতিফলন কম দেখা গেছে।

৪. আদর্শ বনাম বাস্তবতা: জিয়া ছিলেন এক কর্মী-নির্ভর নেতা, যিনি মাঠে মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগে বিশ্বাস করতেন। আজকের বিএনপির প্রার্থীরা অনেকেই পেশাদার রাজনীতিক বা ব্যবসায়ী; তাদের সঙ্গে জনসম্পৃক্ততা প্রশ্নবিদ্ধ।

নির্বাচনের বাস্তবতা ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন যে বাস্তবতা বিরাজ করছে, তাতে কোনো দলই আদর্শের নিখুঁত অনুসরণে সক্ষম নয়। পতিত ফ্যাস্টিটদের প্রশাসনিক প্রভাব, বিভিন্ন দলের সংগঠনগত দুর্বলতা, এবং সর্বোপরি জনগণের রাজনীতিতে অনাগ্রহ। সব মিলিয়ে এক কঠিন প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে বিএনপির মনোনয়ন প্রক্রিয়াও বাস্তবতা-নির্ভর। অনেক ক্ষেত্রে ‘যোগ্যতা’র সঙ্গে ‘নির্বাচনে জয়ের সম্ভাবনা’কেও প্রধান মানদণ্ড হিশেবে নেওয়া হয়েছে।

জিয়া হয়তো বলতেন ‘নীতির ওপর স্থির থেকেও বাস্তবতা স্বীকার করা যায়।’ কিন্তু বাস্তবতা যখন নীতিকে গ্রাস করে, তখন আদর্শ কেবল স্লোগানে পরিণত হয়। বিএনপির আজকের অবস্থান ক্ষেত্রবিশেষে সেই সঙ্কটেরই প্রতিফলন।

জনগণের প্রত্যাশা ও বিএনপির প্রতিক্রিয়া

২০২৬ সালের নির্বাচনের আগে সাধারণ জনগণের মধ্যে দুটি প্রবল মনোভাব দেখা গেছে:

১. আওয়ামী লীগবিরোধী ভোটের সমাবেশ চাওয়া।

২. নতুন নেতৃত্ব ও সংস্কারকামী রাজনীতি প্রত্যাশা।

বিএনপি এই দুই প্রত্যাশার মধ্যে ভারসাম্য রাখতে চেয়েছে। তাই মনোনয়নে একদিকে পুরনো পরিচিত মুখ (যেমন মির্জা ফখরুল, মির্জা আব্বাস), অন্যদিকে নতুন প্রজন্মের তরুণ নেতাদের (যেমন ইশরাক, শ্রাবণ) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

তবে বাস্তবে এই ভারসাম্য কতটা কার্যকর হবে, তা নির্ভর করবে মাঠের রাজনীতিতে বিএনপির কর্মীদের ঐক্যের ওপর।

জিয়ার আদর্শে রাজনীতি: এখন কতটা জীবিত?

জিয়া ছিলেন সংগঠক, দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক ও চিন্তাশীল রাজনীতিক। তার সবচেয়ে বড় শক্তি ছিলো নৈতিক দৃঢ়তা, দুর্দমনীয় সাহস, অতুলনীয় দেশপ্রেম ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলা।

আজকের বিএনপি তার অনেক বার্তা ধরে রেখেছে।

গণতন্ত্রের দাবিতে আন্দোলন,

বিদেশি প্রভাবের বিরুদ্ধে সার্বভৌম অবস্থান,

ধর্মীয় মূল্যবোধ ও মানবিক রাষ্ট্রের আহ্বান।

কিন্তু বাস্তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ গঠন, নেতৃত্ব নির্বাচন এবং আদর্শচর্চা সেই মাত্রায় নেই যা জিয়া প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যেমন: বিদেশের সাথে সম্পর্ক মানে কারোর দাসত্ব নয়; কিন্তু এখন কিছু নেতা দাসত্ব মেনে নেয়। এবং এই দাস প্রবৃত্তি অন্যদের মানতে হবে এমন প্রবণতাও পোষণ করেন। এই এক‌ই শ্রেণী জিয়ার ধর্মীয় আদর্শ বুঝতে পারেন না। ধর্মীয় রাজনৈতিক দলের সমালোচনা আর ধর্মের সমালোচনার পার্থক্য এরা বোঝেন না। ফলে ধর্ম নিয়ে জিয়ার আদর্শ পরিপন্থী কাজ করে তারা মূলত পতিত ফ্যাস্টিটের মুখপাত্র হয়েছেন। আবার তারা নমিনেশন-ও পেয়েছেন। এই সব প্রার্থী আসন্ন নির্বাচনে বিএনপির জন্য দুর্ভাগ্য বয়ে আনতে পারে। এ থেকে বোঝা যায় দলটির ভেতরে আজও ব্যক্তিনির্ভর রাজনীতি প্রবল। মতবিনিময় ও তৃণমূলের মতামত কম প্রতিফলিত হয়েছে। জিয়ার আদর্শ ছিলো ‘bottom-up leadership’। কিন্তু আজকের বিএনপি অনেকাংশে ‘top-down order’-এ পরিচালিত।

ভবিষ্যৎ পথ

যদি বিএনপি সত্যিই জিয়ার আদর্শে ফিরে যেতে চায়, তবে তার জন্য কিছু মৌলিক পদক্ষেপ প্রয়োজন। প্রার্থী নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া অনলাইন জরিপ ও স্থানীয় ভোটাভুটির মাধ্যমে করা গেলে ভালো ফলাফল আসতো। জিয়ার ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ বৈচিত্র্যের কথা বলে; তাই অন্তত ১০% নারী প্রার্থী এবং ৫% সংখ্যালঘু প্রার্থী মনোনয়নের লক্ষ্য নেওয়া যেতো।

এমন সামান্য কিছু অসংগতির পর‌ও ১৩তম জাতীয় নির্বাচনের মনোনয়ন প্রক্রিয়া বিএনপির রাজনৈতিক প্রস্তুতির অসাধারণ অধ্যায়। দলটি দেখাতে চেয়েছে, তারা এখনও অনবদ্য প্রাসঙ্গিক, সংগঠিত এবং নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রস্তুত। কিন্তু একই সঙ্গে বাস্তবতা স্পষ্ট করেছে, জিয়ার আদর্শের সঙ্গে আজকের বিএনপির কিছু কিছু দূরত্ব রয়ে গেছে। মনোনয়নে বৈচিত্র্যের ঘাটতি, গোষ্ঠীগত প্রভাব ও আদর্শচর্চার সীমাবদ্ধতা দেখায় যে দলটি এখনো নিজের ভিত পুনর্গঠনের পথে। তবুও আশার জায়গা আছে। জিয়ার আদর্শ এখনও জনগণের মনে জীবিত। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ, আত্মনির্ভরতা ও নৈতিক রাজনীতির সেই চেতনা-ই বিএনপির মূল শক্তি। যদি দলটি সত্যিই সেই আদর্শকে বাস্তব রাজনীতির সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারে, তবে ভবিষ্যতের নির্বাচন শুধু রাজনৈতিক লড়াই নয়। একটি আদর্শিক পুনর্জাগরণের সূচনা হতে পারে।

লেখক: কলামিস্ট ও রাজনীতি বিশ্লেষক

সর্বশেষ - অন্যান্য

আপনার জন্য নির্বাচিত

১০২১৯ শিক্ষক নেবে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর

বিএনসিসির জন্য যোগ্য প্রশিক্ষক চান প্রধান উপদেষ্টা

পাঁচ ব্যাংক একীভূত করে গঠিত ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ পেল প্রাথমিক লাইসেন্স

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও আট শতাধিক রোগী

যারা জুলাই বিপ্লব মানবেন না, তাদের জন্য ২৬ সালে কোনো নির্বাচন নেই: জামায়াত আমির

শিবগঞ্জে বাইসাইকেল, হুইল চেয়ার ও সেলাই মেশিন বিতরণ।

গাজীপুরে এক রাতে তিন বাসে আগুন

যারা গণভোট নিয়ে টালবাহানা করছেন তারা পালাবেন কোথায়?

‘আমার ঘুমন্ত ভাইডারে যারা আগুনে পুইড়ালছে, তাগর বিচার করুন’

শিবগঞ্জের মতবিনিময় সভায় নিজামুল হক রানা বলেন বাল্যবিয়ের প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে